আদিবাসীদের মুক্তির আন্দোলনের মহান নায়ক- বিরসা মুন্ডা

বিরসা মুন্ডা

আদিবাসীদের মুক্তির আন্দোলনের মহান নায়ক

‘আমার অরণ্য মাকে কেউ যদি কেড়ে নিতে চায়, আমার সংস্কৃতিকে উপেক্ষা করে কেউ যদি অন্য সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়, আমার ধর্মকে কেউ যদি খারাপ বা অসভ্য ধর্ম বলে, আমাকে কেউ যদি শুধু শোষণ করে নিতে চায় তবে আমি বিদ্রোহ করবই।’ ১৮৯৫-১৯০০ সালের মুন্ডা বিদ্রোহের নায়ক বিরসা মুন্ডার এমন চিন্তাচেতনা থেকেই সে সময় উলগুলানের জন্ম হয়। উলগুলান আদিবাসীদের দেখিয়েছিল জমিদার, মিশনারি, ইংরেজ শাসকদের হাত থেকে মুক্তির স্বপ্ন।

আধুনিক বিহারের ঝাড়খণ্ডের রাঁচি জেলার উলিহাটু গ্রামে এক ক্ষেতমজুর পরিবারে বিরসার বাবা সুগন মুণ্ডার জন্ম। হতদরিদ্র পরিবারটি কাজ আর বর্গাজমির পেছনে ঘুরতে ঘুরতে যায় কুরুম্বা, সেখানে জন্ম নেয় বিরসার বড় ভাই ও এক বোন। আবার ঠাঁই নড়ন, এবার বোম্বা। এখানেই জন্ম হয় এক বোনের ও বিরসার। বিরসার জন্ম ১৮৭৫ সালের ১৫ নভেম্বর বৃহস্পতিবার। বৃহস্পতিবার জন্ম বলে মুণ্ডা প্রথা অনুযায়ী বাবা সুগন মুণ্ডা আর মা করমি হাটু ছেলের নাম রাখেন বিরসা। দারিদ্র্য পিছু ছাড়ে না বিরসাদের। কাজ আর বর্গাজমির আশায় ঘুরে ঘুরে এবার তারা থিতু হয় চাকলাদ গ্রামে। আর শিশু বিরসাকে পরিবার ছেড়ে চলে যেতে হয় মামাবাড়ি আইয়ুভাতু নামক স্থানে মা-বাবার ভার কিছুটা লাঘব করার জন্য। আর ১০টা মুণ্ডা বালকের মতোই বিরসার দুরন্ত আর উদ্দাম বাল্যকাল কাটে বহন্দার জঙ্গলে ছাগল-ভেড়া চরিয়ে। কৈশোরে বিরসার ঝোঁক গেল সুরের দিকে। হাতে একতারা আর কোমরে ঝোলানো মোহন বাঁশি— এই ছিল দশ গাঁয়ে কিশোর বিরসার পরিচিত রূপ। কিছুদিন দেশী স্কুলে যাওয়া-আসা করে বিরসা ভর্তি হন জার্মান মিশনারি স্কুলে। স্কুলের শর্ত ছিল বিরসাকে খ্রিস্ট ধর্মে দীক্ষা নিতে হবে। এ জালে অনেকের মতো বিরসাও ধরা পড়লেন একেবারে সপরিবারে; বিরসা মুণ্ডা হয়ে গেলেন বিরসা ডেভিড বিরসা দাউদ। তবে মুণ্ডা জাত্যাভিমান কখনই তাকে ছেড়ে যায়নি। মিশন স্কুলের শিক্ষক ড. নট্রট একদিন ক্লাসে মুণ্ডা জাতি নিয়ে অনবরত আপত্তিকর কথা বলছিলেন, প্রতিবাদে একাই ক্লাস থেকে বেরিয়ে গেলেন বালক বিরসা।

মিশনারি স্কুলে থাকতে বিরসা সরদারি আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। প্রথম দিকে সরদারদের আন্দোলনে মিশনারিদের প্রচ্ছন্ন সহানুভূতি থাকলেও প্রশাসনের সঙ্গে সরদারদের দ্বন্দ্ব্ব বেড়ে যাওয়ার কারণে তারা ক্রমে মুখ ফিরিয়ে নেয়। তাছাড়া অখ্রিস্টান মুণ্ডাদের বিপুল সংখ্যায় অংশগ্রহণের বিষয়টিও মেনে নিতে পারেনি মিশনারিরা। তারা বিরসাকে সরদারদের সঙ্গ ছাড়ার জন্য চাপ দেয়। জবাবে ১৮৯০ সালে বিরসা ছাড়লেন মিশনারি আর খ্রিস্ট ধর্ম, পরিবারের সবাইকে নিয়ে। এদিকে অভিজ্ঞতার আলোকে সরদারি আন্দোলনের প্রতিও তার মোহমুক্তি ঘটে। তিনি দেখতে পেলেন মুণ্ডা তথা আদিবাসীদের দুরবস্থার জন্য একা দিকুরাই দায়ী নয়, এখানে রয়ে গেছে দিকু, প্রশাসন তথা সরকার ও মিশনারির ত্রহস্পর্শ। একদিকে বন আর ভূমির অধিকার কেড়ে নিয়েছে বিজাতীয় সরকার আর তাদের দেশীয় দোসর দিকুরা, অন্যদিকে মিশনারির বিজাতীয় ধর্ম তাদের করে দিচ্ছে আত্মিকভাবে নিঃস্ব। বনভূমির হাজার বছরের সংস্কৃতি থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে তারা হয়ে পড়েছে নিজ বাসভূমে পরবাসী। বিরসা রুখে দাঁড়ালেন।

মাত্র ২০ বছর বয়সে, ১৮৯৫ সালে তিনি ঘোষণা দিলেন নতুন ধর্মের; যার মূল ভিত্তি হলো আদি একেশ্বরবাদী মুণ্ডা ধর্ম। নিজেকে ঘোষণা করলেন ভগবানের অবতার হিসেবে। মেনে নিল মুণ্ডারা। এ রকম একজন ত্রাণকর্তারই তো অপেক্ষায় ছিল তারা। দলে দলে মুণ্ডা, ওঁরাও, খরাই নরনারী নতুন ধর্ম গ্রহণ করে পরিচিত হলো বিরসাইত নামে। সম্ভব অসম্ভব বিভিন্ন কাহিনী ছড়িয়ে পড়ল তার নামে। তার পরিচয় হলো ‘ধরতি আবা বা জগৎ পিতা’ নামে। তার জন্য জীবন দিতে এগিয়ে এল হাজার হাজার নরনারী। তারা গান বানাল বিরসার নামে— ‘মুণ্ডারাজ ফিরাবে তাই নতুন রাজার জন্ম হে।’ এ সময়টির জন্যই তো অপেক্ষা করছিলেন বিরসা আবা, পিতা বিরসা।

আঘাতের মাহেন্দ্রক্ষণটি সরকারই তুলে দিল বিরসার হাতে। ১৮৯৪ সালে সরকার ৮২ সালের ফরেস্ট আইন ছোট নাগপুরের সংরক্ষিত বনে প্রয়োগ করার উদ্যোগ নিল, সঙ্গে সঙ্গে ফুঁসে উঠল পাহাড়ের জঙ্গলের যত বিরসাত বাহিনী। উপায়ান্তর না দেখে ১৯৯৫ সালে জেলা পুলিশ বিরসাকে বন্দি করল, উসকানি আর বিদ্রোহের অভিযোগে তাকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়ে দিল। কিন্তু কারাভ্যন্তরে বিরসা যেন আরো শানিত হলেন। তার সম্পর্কে নিত্যনতুন মিথ ছড়িয়ে পড়ল সর্বত্র, যার মূল কথা একটাই— ধরতি আবা পিতৃপুরুষ সব রাজাদের হয়ে বিজয় ছিনিয়ে নিতে শিগগিরই সাদা ঘর (জেল খানা) থেকে বের হয়ে আসছেন। তাদের ভাষায়: ‘সিরমারে ফিরুন রাজা যাই অর্থাৎ পিতৃপুরুষ রাজার জয়।’ অতঃপর বিরসা জেল থেকে মুক্তি পেলেন ১৮৯৮ সালে, মুণ্ডাদের বিশ্বাসে যা ছিল— মহাপুনরুত্থান।

বিরসার জেলে থাকা অবস্থায় মুন্ডা এলাকায় বৃষ্টির অভাবে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। কিন্তু এর মধ্যেও মুন্ডারা অপেক্ষা করতে থাকে কবে তাদের বিরসা ভগবান জেল থেকে বের হবে আর তাদের পথ দেখাবে। হাজারীবাগ জেলে বিরসা দীর্ঘ সময় থাকার পর ১৮৯৭ সালের ৩০ নভেম্বর সরকার তাকে মুক্তি দেয়। বিরসার মুক্তিতে মুন্ডাসহ আদিবাসী সমাজে উৎসবের আমেজ বসে। গ্রামে গ্রামে নাচ-গান ও নাগাড়া বেজে ওঠে। বিরসা আবার তার নতুন ধর্মে সবাইকে দীক্ষিত করতে শুরু করে। বিরসার নতুন ধর্মে যারা যোগ দিল, তাদের বিরসাইত বলা হলো। বিরসাইতরা নানা রকম কাজের ভার পেল। শুরু হলো বিদ্রোহের প্রস্তুতি। সভা হতে লাগল মুন্ডা এলাকার গ্রামে গ্রামে। তামাড় ও খুঁটির পর্বতমালা থেকে কিছু দূরে ডোম্বা বা সাইকোর বনে ঢাকা উপত্যকা ডোম্বারি এলাকায় বিরসা তার প্রধান ঘাঁটি বানিয়ে বিদ্রোহের প্রস্তুতি নিতে থাকে। ১৮৯৮ সালের ফেব্রুয়ারি, তার পর ১৮৯৯ সালের অক্টোবর বা নভেম্বরে ডোম্বারি পাহাড়ে বিরসাইতরা সভা করে। এ সভায় বিরসা ব্রিটিশ রাজের লাল নিশান দেখিয়ে মুন্ডাদের বলে, ‘দিকুদের সঙ্গে যুদ্ধ হবে। এই নিশানের মতো লাল রক্ত বইবে মাটিতে।’

মুক্তি পেয়েই বিরসা ডাক দিলেন ‘উলগুলান’ বা স্বাধীনতা যুদ্ধের। তাঁর উলগুলান ডাকে সরদাররা পড়ে গেল দোটানায়। একদিকে আপামর মুণ্ডা জনতা বিরসার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ, তাদের বিপক্ষে যাওয়ার মতো শক্তি তাদের ছিল না, অন্যদিকে তাঁর স্বাধীনতার ডাক ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে সরাসরি বিদ্রোহ— এ সাহসও তাদের ছিল না। কিন্তু বিরসা তার লক্ষ্যে ছিলেন স্থির। তিনি বুঝতে পেরেছিলেন মুণ্ডাদের আসল সংগ্রাম রাজনৈতিক। স্বাধীন মুণ্ডারাজ ব্যতীত তাদের অর্থনৈতিক মুক্তির আর কোনো পথ নেই। তার উলগুলানের লক্ষ তাই— ‘আবুয়া দিসুন বা স্বরাজ’। খুন্তি, তমর, বাসিয়া, রাঁচিসহ মুণ্ডা অঞ্চলের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ল বিদ্রোহ। বিরসা তাঁর প্রধান কেন্দ্র করলেন ডোম্বরি পাহাড়, আর কৌশল হিসেবে বেছে নিলেন গেরিলা পদ্ধতি। ১৮৯৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর বিরসার ঝটিকা আক্রমণে বিধ্বস্ত হলো রাঁচি ও খুন্তি শহর।

‘হেন্দে রানব্রা কেচে কেচে- পুণ্ডি রানব্রা কেচে কেচে’ (কালো খ্রিস্টানদের কেটে ফেলো- সাদা খ্রিস্টানদের কেটে ফেলো) ধ্বনিতে রাঁচি খুন্তির আকাশ ছেয়ে গেল। বেশকিছু পুলিশসহ নিহত হলো অনেক মানুষ, অগ্নিদগ্ধ হলো শতাধিক ভবন; বিরসা আবার ফিরে এলেন আস্তানায়। গেরিলা যুদ্ধের জবাবে ব্রিটিশ সরকার গ্রহণ করল পোড়ামাটি নীতি। ১৫০ সেনা নিয়ে কমিশনার ফোর্বস ও ডেপুটি কমিশনার স্ট্রিটফিল্ড নির্বিচারে গুলি চালিয়ে হত্যা করলেন চার শতাধিক মানুষ, কেউ সশস্ত্র কেউ নিরস্ত্র। ডোম্বরু পাহাড়ের নাম হলো ‘তপেড় বুরু বা লাশের পাহাড়’। কিন্তু তারা  বিরসাকে ধরতে পারলেন না। তিনি হারিয়ে গেলেন গহিন অরণ্যের গভীরে। অতঃপর তারা গেলেন ব্রিটিশের চিরপরিচিত ‘কূট’ পথে। ৫০০ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করলেন বিরসাকে ধরিয়ে দেয়ার জন্য।

অবশেষে বিরসা বন্দি হলেন ১৯০০ সালের ৩ মার্চ, চক্রধরপুরের যমকোপাই বনে, নিরস্ত্র ও ঘুমন্ত অবস্থায়। সে ইতিহাস বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস।  বিরসা রোগাতো নামক এক গ্রামে শেষ সভা করে। ১৯০০ সালের ফেরুয়ারির ১৩ তারিখে বিরসা সেনত্রা জঙ্গলে ঘুমাচ্ছিলেন। বিশস্ত সাথী ডোনকা মুন্ডার স্ত্রী সালী ভগবানের (বিরসা) জন্য ভাত রাঁধছিলেন। জঙ্গলের মাথার ওপর ধোঁয়া দেখা যাচ্ছিল। মনমারু ও জারকাইল গ্রামের সাতজন মানুষ ধোঁয়া দেখে সেখানে গিয়ে বিরসাকে অতর্কিতে ধরে ফেলে।    ৫০০ টাকা, পত্তনী জমি আর পেট ভরে খাওয়ার লোভ থেকে নিজেদের বাঁচাতে পারল না এত সংগ্রাম, ত্যাগ আর তিতিক্ষায় পোড় খাওয়া ভগবানের কাছের মানুষরা।  বিশ্বাসঘাতকতা করে বিরসাকে ইংরেজদের হাতে তুলে দেয়া হয়। বিরসাকে বন্দি করা হয় এবং বিচারকাজ শুরু হয়। বিরসার সঙ্গে সঙ্গে ৫৮১ জন বিরসাইতেরও বিচার শুরু হয়। এর মধ্যে তিনজনের ফাঁসি হয় এবং ৭৭ জনের দ্বীপান্তরসহ নানা মেয়াদে কারাদণ্ড হয়। বিদ্রোহীদের রাঁচি জেলখানায় রাখা হয়েছিল শেকল দিয়ে বেঁধে।

উলগুলানের কার্যত এখানেই সমাপ্তি, কিন্তু নাটকের যবনিকা আরো পরে। তার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে বিরসার মৃত্যু পর্যন্ত। তবে তা ঘটবে অচিরেই। বিরসা একবার জেল থেকে বের হয়ে শতগুণ উজ্জ্বল হয়ে জ্বলে উঠেছিল, তাই আরেকবার তাকে জেলের বাইরে দেখতে চাইছিল না রাঁচির প্রশাসন। এদিকে বিরসা আর মুণ্ডা বিদ্রোহ নিয়ে বেঙ্গলি আর স্টেটসম্যান পত্রিকায় বিব্রতকর সব লেখালেখি। এ অবস্থা থেকে যেন মুক্তি দিতেই খবরটা এল— ৮ জুন রাতে বিরসার তিনবার দাস্ত হয়েছে, সকালে রক্ত বমি করে তিনি অজ্ঞান। হাসপাতালে নেয়ার বদলে সুপার বসে রইল কখন বিরসার মৃত্যু হবে। সকাল ১০টার দিকে বিরসা চলে গেলেন। মুণ্ডাদের কবর দেয়া হয়, কিন্তু বিরসাকে তড়িঘড়ি করে দাহ করা হলো। উদ্দেশ্য ছিল দুটো: তাঁর মৃত্যুর আসল কারণ ধামাচাপা দেয়া, আর মুণ্ডাদের বোঝানো বিরসা ভগবান নয়, সামান্য আসামি, নশ্বর মানুষ। তড়িঘড়ি একটা পোস্টমর্টেম রিপোর্টও তৈরি করলেন রাঁচির জেল সুপার ক্যাপ্টেন এআরএস এন্ডারসন, যাতে লেখা হলো— আমাশয় ও কলেরায় মৃত্যু হয়েছে বিরসা মুণ্ডার। মৃত্যুর আসল কারণ কী ছিল, তা আর প্রমাণ করা যায়নি ঠিক, তবে সবাই যে সত্যটি জানে তা হলো— বিরসাকে বিষ দিয়ে হত্যা করা হয়েছে।

বিরসা মুন্ডা আদিবাসীদের কাছে আজো বিরসা ভগবান হয়ে বেঁচে আছেন। বিরসার উলগুলান আধুনিক অস্ত্রের কাছে পরাজিত হলেও আদিবাসী সমাজ তার এ পরাজয়ে লজ্জিত নয় বরং গর্বিত। বিরসা দেখিয়ে গেছেন অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনে জীবন দিতে হবে। এদেশেও আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি আদায়ের জন্য বিরসার মতো লড়ে প্রয়োজনে জীবন দিতে হবে। আজো অনেকে সেবার নামে, ধর্ম প্রচারের নামে জনসংখ্যায় কম আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে নিজ পায়ে দাঁড়াতে না দিয়ে পঙ্গু করার চেষ্টা করছে। বিরসা ভগবান হয়ে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন মুন্ডাদের তথা আদিবাসীদের মুক্তির।

মহান বিরসার পৃথিবীতে আগমন নিয়ে আজো মুন্ডারা গান গায় –
ধরতি আবা! জন্ম তোমার চালকাদেতে ভাদ্র মাসে/ অন্ধজনের চোখ মিলল ভাদ্র মাসে/ চলো যাই ধরতি আবাকে দেখি/ এ বড়ো আনন্দ হে, তাঁকে প্রণাম করি/ আমাদের শত্রুদের তিনি হারিয়ে দিবেন ভাদ্র মাসে।

সূত্রঃ

  • উইকিপিডিয়া
  • বাংলাপেডিয়া
  • বণিকবার্তা 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top